filmov
tv
Touched by a Wild Mountain Gorilla in Congqing China
Показать описание
গরিলা বিশালাকৃতির প্রাইমেট বর্গের প্রাণি। শিম্পাজি, ওরাংওটান, বানর, নরবানর এবং মানুষও প্রাণি শ্রেণিবিন্যাস অনুসারে এই গোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত।
#Chongqing #China
রাতের বেলায় বিশালাকৃতির গরিলাকে দেখে পিলে চমকানো দৈত্যের কথা মনে হবে। গরিলাদের ওজন ৩০০ থেকে ৫০০ পাউন্ড হয়। এদের উচ্চতা প্রায় ৬ ফুট। এক একটি গরিলা মানুষের চেয়ে প্রায় ৪ থেকে ৮ গুণ বেশি শক্তি ধারণ করে।
গরিলার হাত মানুষের হাতের চেয়ে শুধু লম্বা ও পেশিবহুলই নয়, গরিলার হাত তার পায়ের চেয়ে ২০% বেশি লম্বা। মুখ, বুক, হাত ও পায়ের তালু ছাড়া গরিলার দেহের প্রায় সবটাই ঘন লোমে আবৃত থাকে।
গরিলা সাধারণত দু’হাত ও দু’পায়ে ভর দিয়ে হাঁটে। তবে দাঁড়িয়েও হাঁটতে পারে। মানুষের মতোই গরিলাদেরও হাতে, পায়ে দশটি করে আঙ্গুল আছে। এদের দাঁতের সংখ্যাও বত্রিশটি। গরিলার কান ছোট আকৃতির।
গরিলা এমনিতে লাজুক ও শান্ত প্রকৃতির। রেগে গেলে দু’হাত দিয়ে বুক চাপড়ায়—চিত্কার করে। কাতুকুতু দিলে গরিলা হাসে। কাঁদলেও অশ্রু ফেলে না। গরিলা মানুষের মতো কথা বলতে পারে না, তবে প্রশিক্ষিত গরিলা সংকেতসহ মানুষের ভাষা বুঝতে পারে। এমনিতে বিচিত্র ধ্বনি ও শব্দ করে এবং গন্ধ শুঁকে শুঁকে তারা সামাজিক যোগাযোগ রক্ষা করে। এদের মধ্যে প্রেম, বিদ্বেষ, ঘৃণা, ভয়, আনন্দ, লোভ এসব আবেগও আছে।
গরিলা নিরামিষভোজী। বিশ্রাম অবস্থায় থাকা ছাড়া প্রায় সবসময়ই গাছের পাতা, কচিকাণ্ড, ফল, লতা খায়। ধারালো ও তীক্ষ লম্বাটে ক্যানাইন দাঁত দিয়ে বাঁশ জাতীয় উদ্ভিদ খায়। পিঁপড়া, পোকামাকড় এবং পতঙ্গের লার্ভাও তাদের পছন্দ। তাদের ফুড কালচারও আছে। দুপুরে খাওয়ার পর অনেকক্ষণ বিশ্রাম নেয়। রাতে ১২-১৩ ঘণ্টা ঘুমায়। প্রতি রাতে গাছের ডালপালা, পাতা ইত্যাদি দিয়ে মাটিতে অথবা নিচু ডালে নতুন নতুন সিপ্রংয়ের মতো গদি বানায়—আয়েশে ঘুম দেয়।
মধ্য আফ্রিকা বিশেষত রুয়ান্ডা, উগান্ডা, কঙ্গোর গভীর বন-জঙ্গলে গরিলাদের বসবাস। পার্বত্য অঞ্চলের গহিন বনে পাহাড়ি গরিলা দেখতে পাওয়া যায়। এরা অপেক্ষাকৃত বড় ও মোটা, হাত খাটো এবং লম্বা ঘন লোমের অধিকারী......
#Chongqing #China
রাতের বেলায় বিশালাকৃতির গরিলাকে দেখে পিলে চমকানো দৈত্যের কথা মনে হবে। গরিলাদের ওজন ৩০০ থেকে ৫০০ পাউন্ড হয়। এদের উচ্চতা প্রায় ৬ ফুট। এক একটি গরিলা মানুষের চেয়ে প্রায় ৪ থেকে ৮ গুণ বেশি শক্তি ধারণ করে।
গরিলার হাত মানুষের হাতের চেয়ে শুধু লম্বা ও পেশিবহুলই নয়, গরিলার হাত তার পায়ের চেয়ে ২০% বেশি লম্বা। মুখ, বুক, হাত ও পায়ের তালু ছাড়া গরিলার দেহের প্রায় সবটাই ঘন লোমে আবৃত থাকে।
গরিলা সাধারণত দু’হাত ও দু’পায়ে ভর দিয়ে হাঁটে। তবে দাঁড়িয়েও হাঁটতে পারে। মানুষের মতোই গরিলাদেরও হাতে, পায়ে দশটি করে আঙ্গুল আছে। এদের দাঁতের সংখ্যাও বত্রিশটি। গরিলার কান ছোট আকৃতির।
গরিলা এমনিতে লাজুক ও শান্ত প্রকৃতির। রেগে গেলে দু’হাত দিয়ে বুক চাপড়ায়—চিত্কার করে। কাতুকুতু দিলে গরিলা হাসে। কাঁদলেও অশ্রু ফেলে না। গরিলা মানুষের মতো কথা বলতে পারে না, তবে প্রশিক্ষিত গরিলা সংকেতসহ মানুষের ভাষা বুঝতে পারে। এমনিতে বিচিত্র ধ্বনি ও শব্দ করে এবং গন্ধ শুঁকে শুঁকে তারা সামাজিক যোগাযোগ রক্ষা করে। এদের মধ্যে প্রেম, বিদ্বেষ, ঘৃণা, ভয়, আনন্দ, লোভ এসব আবেগও আছে।
গরিলা নিরামিষভোজী। বিশ্রাম অবস্থায় থাকা ছাড়া প্রায় সবসময়ই গাছের পাতা, কচিকাণ্ড, ফল, লতা খায়। ধারালো ও তীক্ষ লম্বাটে ক্যানাইন দাঁত দিয়ে বাঁশ জাতীয় উদ্ভিদ খায়। পিঁপড়া, পোকামাকড় এবং পতঙ্গের লার্ভাও তাদের পছন্দ। তাদের ফুড কালচারও আছে। দুপুরে খাওয়ার পর অনেকক্ষণ বিশ্রাম নেয়। রাতে ১২-১৩ ঘণ্টা ঘুমায়। প্রতি রাতে গাছের ডালপালা, পাতা ইত্যাদি দিয়ে মাটিতে অথবা নিচু ডালে নতুন নতুন সিপ্রংয়ের মতো গদি বানায়—আয়েশে ঘুম দেয়।
মধ্য আফ্রিকা বিশেষত রুয়ান্ডা, উগান্ডা, কঙ্গোর গভীর বন-জঙ্গলে গরিলাদের বসবাস। পার্বত্য অঞ্চলের গহিন বনে পাহাড়ি গরিলা দেখতে পাওয়া যায়। এরা অপেক্ষাকৃত বড় ও মোটা, হাত খাটো এবং লম্বা ঘন লোমের অধিকারী......